স্টাফ রিপোর্টারঃ খুলনায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনাঃ দুষণ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা ও সম্ভাবনা শীর্ষক বিভাগীয় কর্মশালা রবিবার ৩০ ডিসেম্বের বিকেলে নগরভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) ও সিয়ামের যৌথ উদ্যোগে এ কর্মশালা আয়োজন করা হয়।


কর্মশালায় মূল ধারণাপত্র পাঠ করেন কেসিসির কনজারভেন্সী অফিসার মোঃ আনিসুর রহমান। সভায় সভাপতিত্ব করেন কেসিসির সচিব শরীফ আসিফ রহমান, পরিচালনায় ছিলেন নাগরিক নেতা অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির, বক্তৃতা করেন সুজন খুলনার সম্পাদক এড. কুদরত ই খুদা, খুবির শিক্ষক প্রফেসর ওয়াসিউল ইসলাম ও মোল্লা শফিকুর রহমান, পরিবর্তনের প্রধান নির্বাহী নাজমুল আজম ডেভিঢ, রূপান্তরের স্বপন গুহ, আইআরভির কাজী জাবেদ খালেদ জয়, কেসিসির রাজস্ব অফিসার এসকেএম তাছাদুজ্জামান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা মারুফ রশিদ, বেলার বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল, সিনিয়র সাংবাদিক এইচ এম আলাউদ্দীন, খলিলুর রহমান সুমন, দীপংকর রায়, ছায়াবৃক্ষের প্রধান নির্বাহী মাহবুব আলম বাদশা, ডাবিøউবিবি ট্রাস্টের পরিচালক গাউস পিয়ারী, সিয়ামের প্রধান নির্বাহী এড, মাসুম বিল্লাহ প্রমূখ।


বক্তারা বলেন, কেসিসির ওয়েস্ট ম্যানেজম্যান্ট গোড়ায় দাঁড়িয়ে আছে। সভা সেমিনারের মধ্যে এ কার্যক্রম অনেকটা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। জনবল সংকটের অজুহাতে ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট কার্যক্রম চলছে অনেকটা ধীরগতিতে। অথচ ৫ আগস্টের পর ৮৮ জন বহিরাগত শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হলেও নিয়মভেঙ্গে তারা নগরভবনে চেয়ার টেবিলে বসে দাপ্তরিক কাজ করছে। তাদের সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে নগরবাসী নাগরিক সেবা অনেকাংশে বাড়বে। একই সাথে বর্জ্যকে কিভাবে সম্পদে রূপান্তির করা যায় সে ব্যাপারে কেসিসিকে আরো আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে। বসবাস যোগ্য,ন্যায্য ও অর্ন্তভুক্তিমূলক খুলনা শহর গঠনে মানুষের অভ্যাস পরিবর্তনে কাজ করতে হবে। ২২ খাল, ময়ুর নদ রক্ষায় সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানানো হয়।